গত ৩০ ডিসেম্বর লক্ষ্মীছড়ি থেকে ৫ কিলোমিটার
পশ্চিমে লক্ষ্মীছড়ি-ফটিকছড়ি সড়কের পাশে সমুরপাড়ায় আয়োজিত এক সমাবেশে এলাকাবাসীর পক্ষ
থেকে এই বয়কটের ডাক দেয়া হয়।
পেক্ষ্যা চাকমাকে মুক্তি না দেয়া পযন্ত
লক্ষ্মীছড়ি বাজার বর্জনের জন্য সবাইকে অনুরোধ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত রবিবার লক্ষ্মীছড়ির হাটের
দিন বাজারে গেলে পেক্ষ্যা চাকমাকে (৩৭) ‘কথা আছে’ বলে স্থানীয় সেনা জোনে নেয়া হয়। পরে
ভোর রাত ৩টার দিকে তাকে সমুরপাড়ায় তার নিজ বাড়িতে নেয়ার পর থানার হস্তান্তর করা হয়।
অপরদিকে তাকে ইউপিডিএফ সদস্য আখ্যায়িত করে তার কাছ থেকে অস্ত্র, গুলি ও চাঁদা আদায়ের
রশিদ বই ইত্যাদি পাওয়া গেছে বলে মিথ্যাভাবে প্রচার করা হয়।
ইউপিডিএফ পেক্ষ্যা চাকমা তাদের সদস্য নয়
বলে গতকাল এক বিবৃতিতে জানিয়েছে।
এলাকাবাসীর সাথে কথা বলেও জানা গেছে তিনি
কোন সময় ইউপিডিএফ বা অন্য কোন রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত ছিলেন না, তিনি লাকড়ি ব্যবসা
করে কোন মতে জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন।
তার মতো নিরীহ ব্যবসায়ীকে গ্রেফতারের ঘটনায়
এলাকায় চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।
----------